অনলাইন ডেস্কঃ
শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে দলের আংশিক কমিটি ঘোষণা করেন দলের সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত সদস্য সচিব আখতার হোসেন।
এর আগে সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটে শহীদ মো. ইসমাইল হাসান রাব্বির বোন মিম আক্তার নতুন রাজনৈতিক দলের নাম ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, “আপনাদের মনে আছে- গত ৫ আগস্ট দুই বোনের কাঁধে ভাইয়ের লাশ ছিল; সে দুই বোনের মধ্যে আমি একজন। ইতিহাসে এমন ঘটনা ঘটেনি। ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানের পর ছাত্র-জনতার নেতৃত্বে রাজনৈতিক দলের নাম ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’ ঘোষণা করছি।”
দলের ঘোষিত আংশিক কমিটি:
আহ্বায়ক: নাহিদ ইসলাম
সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক: সামান্তা শারমিন ও আরিফুল ইসলাম আদীব
সদস্য সচিব: আখতার হোসেন
সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব: তাসনিম জারা ও নাহিদা সারওয়ার নিবা
মুখ্য সংগঠক: হাসনাত আবদুল্লাহ (দক্ষিণাঞ্চল) ও সারজিস আলম (উত্তরাঞ্চল)
মুখ্য সমন্বয়ক: নাসির উদ্দীন পাটোয়ারী
যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক: আব্দুল হান্নান মাসউদ
দলটির অন্যান্য নেতৃবৃন্দ:
যুগ্ম-আহ্বায়ক: নুসরাত তাবাসসুম, মনিরা শারমিন, মাহবুব আলম, সারওয়ার তুষার, অ্যাডভোকেট মুজাহিদুল ইসলাম শাহীন, তুজরুবা জাবিন, সুলতান মুহাম্মদ জাকারিয়া, ড. আতিক মুজাহিদ, আশরাফ উদ্দিন মাহদি, অর্পিতা শ্যামা দেব, তানজিল মাহমুদ, অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, জাবেদ রাসিম, এহতেশাম হক এবং হাসান আলী।
যুগ্ম সদস্য সচিব: আব্দুল্লাহ আল আমিন, আরিফ সোহেল, রশিদুল ইসলাম রিফাত, মাহিন সরকার, মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন, আকরাম হোসাইন, এস এম সাইফ মুস্তাফিজ, সালেহ উদ্দিন সিফাত (দপ্তরে সংযুক্ত), আলাউদ্দিন মুহাম্মদ, ফরিদ উদ্দীন, মোহাম্মদ ফারহাদ আলম ভুইয়া, মোহাম্মদ মিরাজ মিয়া, লুৎফর রহমান, মোহাম্মদ মইনুল ইসলাম তুহিন, মুশফিকুর সালেহিন, ড. জাহিদুল ইসলাম, জহিরুল ইসলাম মুসা, হুমায়রা নুর, মুশফিকুর রহমান জুহান, মোল্লা মোহাম্মদ ফারুক এহসান, শাগুপ্তা বুশরা বিসমা, আহনাফ সাঈদ খান, আবু সাঈদ মোহাম্মদ সুজাউদ্দিন, মীর আরশাদুল হক, ফয়সাল মাহমুদ শান্ত, তারেক রেজা, মশিউর রহমান, জয়নাল আবেদিন শিশির, মোহাম্মদ মুনতাসির রহমান, গাজী সালাউদ্দিন তানভীর, তামিম আহমেদ এবং তাহসিন রিয়াজ।
যুগ্ম মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল): মোহাম্মদ আতাউল্লাহ, ডা. মাহমুদা মিতু, মোল্লা রহমতুল্লাহ, এম এম শাহরিয়ার, জোবায়ের আরিফ।
যুগ্ম মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল): সাইফুল্লাহ হায়দার, আলী নাসের খান, সাকিব মাহদি, মেজর (অবসরপ্রাপ্ত) আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, সাদিয়া ফারজানা দিনা, অলিক মৃ, হানিফ খান সজিব।
যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক: অ্যাডভোকেট মো. তারিকুল ইসলাম (যুব উইং), ডাক্তার আব্দুল আহাদ, দিলশানা পারুল, আবু হানিফ, আব্দুস জাহের, মাজহারুল ইসলাম ফকির, কৃষিবীদ গোলাম মোর্তজা সেলিম, আশিকিন আলম, ডা. জাহিদুল বারি, কৈলাশ চন্দ রবিদাস, ডেভিড রাজু, শেখ মো. শাহ মইন উদ্দিন, মারজুক আহমেদ ও সাদ্দাম হোসেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ও যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা আকবর খান, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের জেনারেল সেক্রেটারি মাওলানা জালাল উদ্দিন আহমেদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য আশরাফ আলী আকন্দ ও হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমির আহমদ আলী কাসেমী, বিকল্প ধারা বাংলাদেশের নির্বাহী সভাপতি মেজর (অব.) আবদুল মান্নান, বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, খেলাফত মজলিসের নেতা আহমেদ আবদুল কাদের, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব সাখাওয়াত হোসেন রাজী, ডেভেলপমেন্ট পার্টির চেয়ারম্যান এ কে এম আজহারুল ইসলাম, এবি পার্টির নেতা দিদারুল আলম ও জামায়াতের ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুল।
অনুষ্ঠানে কূটনীতিবিদদের মধ্যে ঢাকায় ভ্যাটিকান সিটির রাষ্ট্রদূত কেভিন এস রেন্ডাল, পাকিস্তান হাই কমিশনের কাউন্সেলর কামরান ধাঙ্গালও এসেছেন।